Posts

Showing posts from 2016
চীনের সামরিক ওয়েবসাইটের তথ্যমতে পাকিস্তান ইতোমধ্যেই চীনের সাথে ৫.০০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের আটটি টাইপ ০৩৯এ/০৪১ ইয়ুয়ান-ক্লাস ডিজেল ইলেক্ট্রিক এট্যাক সাবমেরিন (এসএসকে) ক্রয়ের চুক্তি সম্পন্ন করেছে। আর খুব সম্ভবত এটি চীনের সাথে পাকিস্তানের এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় সামরিক চুক্তি বলে মনে করা হচ্ছে। মুলত চীন ২০২৩ সালের দিকে প্রথম ৪টি ০৩৯এ ইয়ুয়ান-ক্লাস এট্যাক সাবমেরিন সরবরাহ করবে এবং অবশিষ্ট্য ৪টি সাবমেরিন ২০২৮ সালের শেষের দিকে পাকিস্তান হাতে পেতে পারে। এছাড়া চুক্তি অনুযায়ী ০৩৯এ/০৪১ ইয়ুয়ান -ক্লাস ডিজেল ইলেক্ট্রিক এট্যাক সাবমেরিন (এসএসকে) এর ৪টি সাবমেরিন তৈরি করা হবে পাকিস্তানের করাচি শীপ ইয়ার্ড এন্ড ইনঞ্জিয়ারিং ওয়ার্কস (কেএসইডাব্লিউ)তে এবং বাকি ৪টি তৈরি হবে চীনের চায়না শিপ বিল্ডিং ট্রেডিং কোম্পানি (সিএসটিসি) এর শিপ ইয়ার্ডে। খুব সম্ভবত চীন পাকিস্তানকে ০৩৯এ/০৪১ ইয়ুয়ান-ক্লাস এট্যাক সাবমেরিন প্রজেক্ট বাস্তবায়নে স্বল্প সুদে দীর্ঘ মেয়াদী ৩.০০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত ঋন সহায়তা অনুমোদন করতে পারে। মুলত চীনের তৈরি ৩৬০০ টনের টাইপ ০৩৯এ/০৪১ ইয়ুয়ান-ক্লাস ডিজেল ইলেক্ট্রিক এট্যাক সাবমেরিন (এসএসকে) এর
Actually, Pre Primary Education means that a enjoyable education preparation stage of under 4-5 years old children to adopt and adjust with their next primary education stage and to reduce the school timidity. Actually, Different kinds of kindergarten, play group and non government primary school mostly in the town area have already been operated pre primary education from many years .But there is no any pre primary education in our government primary school. But recently our honorable government has started  pre primary class in our government primary education all over the nation. Actually, Primary education department of Bangladesh took a significient decision to open pre primary class in our all government school for the welfare and to reduce or eradicate the timidity of our little children in 1997. For this reason, one year pre primary education has been included in new education policy-2010. As a result, the pre Primary education class for all of primary school has re
The world Children’s Day and The Child Rights Week 2016 has already been celebrated over globally from 29th September to 5th October 2016 to ensure child rights, education and to eradicate child labor and conflicts from our society. Actually, children are our the greatest asset, as a nation, the responsibility is ours to ensure the creation of an environment in which children can grow up to become confident, caring adults, conscious of their social responsibilities. The honorable Prime Mi nister of Bangladesh said, "We actually want a society where there'll be equal rights for all, including the rich, poor, physically-challenged ones and autistic. We want to ensure a society where everyone, including children, will enjoy equal rights." So we all must have to work very hard to establish children’s rights, education, sanitation, nutrition and health under limited opportunity and capabilities mostly for the underprivileged and helpless children in Bangladesh a
বর্তমানে কাশ্মিরের উরিতে ভারতের সামরিক ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষাপটে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে ভয়াবহ রকমের সামরিক উত্তেজনা এবং সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। মুলত কাশ্মির ইস্যুতে যে কোন মুহুর্তে ভারত ও পাকিস্তামের মধ্যে বড় ধরণের যুদ্ধ শুরু হওয়ার প্রবল আশাঙ্খা প্রকাশ করছেন আন্তজার্তিক সামরিক বিশ্লেষকেরা। আবার যে কোন ধরণের যুদ্ধ কে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ভয়াবহ রকমের পারমাণবিক যুদ্ধের ঝুঁকি সৃষ্টি করছে। এছাড়া ভারত দাবি করেছে, কাশ্মিরে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি এবং সন্ত্রাসী হামলার জন্য প্রত্যক্ষভাবে পাকিস্তান দায়ী ও ভারতের তরফ থেকে কেউ কেউ পাকিস্তানে হামলা চালানোর মাধ্যমে এর দাঁতভাঙ্গা জবাব দেবার কথা বলা হচ্ছে। এদিকে আবার পাকিস্তান পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তারা ভারতকে মোটেও ভয় পায় না এবং যে কোন যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে ভারতের উপর আনবিক অস্ত্র প্রয়োগে কোন রকম দ্বিধা করবেনা। আসলে আজকের প্রবন্ধে আমি স্বল্প পরিসরে ভারত ও পাকিস্তানের প্রকৃত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও সক্ষমতা বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করব। প্রথমে ভারতের আকাশ প্রতিওরক্ষা ব্যবস্থা ও ফিক্সড উইংস এয়ার ক
ভারত তার নিজস্ব জাতীয় নিরাপত্তা ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করার স্বার্থে ব্যাপক প্ররিশ্রম করার পাশাপাশি বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে যাচ্ছে। মুলত ভারতে বিমান বাহিনীতে ইতোমধ্যেই সর্বমোট ২০৮৬ টির মতো বিমান সংযুক্ত করা হয়েছে। যার মধ্যে আনুমানিক ৭০০ টির মতো ফাইটার/ইন্টারসেপ্টর ও ৮০০ অধিক গ্রাউন্ড এট্যাক বা বোম্বারসহ আরো ৩৫০টি সামরিক পরিবহন বিমান সক্রিয় আছে। এছাড়া ৬৪৬টি সামরিক পরিবহণ হেলিকপ্টার এবং ৩০টি কমব্যাট হেলিকপ্টার ভারতের আকাশ রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। প্রকাশ থাকে যে, বর্তমানে ভারত বিশ্বের সর্বোচ্চ সঽখ্যক চতুর্থ প্রজন্মের ২৪২টি এসিইউ-৩০ ব্যবহার করে। এছাড়া আরও ৪০টি এডভান্স এসইউ-৩০ অর্ডার করা হয়েছে। আবার আগামী ২০২০ সালের মধ্যে সকল এসইউ-৩০ ফ্লীটকে আপগ্রেড করে সুপার সুখই এ রুপান্তর করার প্রক্রিয়া শুরু করতে বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দিয়েছে ভারত সরকার। রয়েছে ৬৯টি মিগ-২৯, ১১০টি মিগ-২৭, ৬০টি মিরেজ-২০০০, ২৬০টি মিগ-২১, ১৪০টির মতো জাগুয়ার। আবার ভারতের মোদি সরকার অতি সম্প্রতি ফ্রান্স ৩৬টি ৪++ জেনারেশনের ডেসাল্ট রেফেল সংগ্রহের বিষয়টি চুড়ান্ত করেছে পাশাপাশি নিজস্ব প্রযু
এবার ভারতকে কৌশলগত ভাবে প্রতিহত করার জন্য চীন ভারতের সীমান্তের ওপারে অত্যন্ত গোপনে তিব্বতের উচ্চ ভূমিতে তাদের নিজস্ব সামরিক অবস্থান ও শক্তি বাড়াতে কাজ শুরু করেছে বলে মনে করা হচ্ছে। মুলত ভারত হিমালয়ের কোলে ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রজ মিসাইল এবং লাদাখে শতাধিক ট্যাঙ্ক মোতায়েনের প্রেক্ষিতে চিন বিষয়টিকে নিজ দেশের বিরুদ্ধে ভারতের এক রকম সরাসরি যুদ্ধ প্রস্তুতি বিবেচনা করে ইতোমধ্যেই গভীর অসন্তোষ প্রকাশ করে। আর ভারতকে সর্বোচ্চ হুঁশিয়ারি দেয়ার ঠিক কিছুদিনের ব্যবধানে চীন খুব সম্ভবত তিব্বতের ১৪০০০ ফিট উচ্চতায় দাওচেং ইয়াদিং বিমানবন্দরে স্টিলথ টেকনোলজি সমৃদ্ধ জে-২০ ফাইটার মোতায়েন করে। তবে অবশ্য চীন কি পরিমাণ জে-২০ বিব্বতে মোতায়েন করতে যাচ্ছে সে ব্যাপারে কোন তথ্যই প্রকাশ করেনি। কিন্তু বিশ্বের সর্বোচ্চ উচ্চতায় অবস্থিত দাওচেং ইয়াদিং বিমানবন্দরে টারম্যাকে ত্রিপল দিয়ে ঢাকা অবস্থায় দেখা গেছে জে-২০ কে। আসলে গোয়েন্দা স্যাটালাইট বা অন্য কেউ জে-২০ স্টিলথ ফাইটারের অবস্থান সম্পর্কে কিছু জানতে না পারে, সেজন্য খুব সম্ভবত ক্যামোফ্লাজ ত্রিপল দিয়ে সেটি ঢেকে রাখা হয়েছিল। কিন্তু অবশ্য শেষ পর্যন্ত বিষয়টি আ
সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক চীন-মার্কিন অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত আমেরিকান কংগ্রেসের কমিটির রিপোর্ট মোতাবেক আগামী ২০২০ সালের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অপেক্ষা চীনের সক্রিয় মোতায়েন যোগ্য যুদ্ধজাহাজের সংখ্যা ছাড়িয়ে যাবে। মুলত কমিশনের রিপোর্টের আলোকে দেখানো হয়েছে, আগামী ছয় বছরের মধ্যে চাইনিজ পিপলস লিবারেশন নেভাল ফোর্সের দ্রুত মোতায়েন যোগ্য সক্রিয় মোট যুদ্ধজাহাজের সংখ্যা হবে ৩৫১টি। যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বর্তমানে সারা বিশ্বজুড়ে সমুদ্রে মোতায়েন যোগ্য মোট ২৮৯টি যুদ্ধাজাহাজ রয়েছে। এছাড়া এ কমিশন তাদের রিপোর্টে দক্ষিণ চিন সাগরের মালিকানা নিয়ে চীনের সাথে সংলগ্ন দেশগুলো এবং সর্বোপরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক উত্তেজনা এবং উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার হুমকির পেক্ষাপটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে এশিয়া প্যাসেফিক অঞ্চলে সার্বক্ষণিক কমপক্ষে ৬৭টি যুদ্ধজাহাজ মোতায়েনের দাবি জানিয়েছে। আবার কমিশনের রিপোর্টে চীনের ক্রমবর্ধমান সামরিক বাজেটের বিষয়ে উদ্দ্যেগ প্রকাশ করে বলা হয়েছে, চলতি বছরে চীন সামরিক খাতে ১৩১.00 বিলিয়ন ডলার খরচ করছে যা গত বছরে
বিশ্বব্যাপী সামরিক সংঘাত, যুদ্ধ, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় সারা বিশ্বজুড়ে অস্ত্র আমদানি ও ব্যাপক ব্যবহার ভয়াবহ আকারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে বিশ্বের সুপার পাওয়ার রাষ্ট্রগুলো বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে তাদের উতপাদিত মানবঘাতী মরণাস্ত্র সারা বিশ্বজুরে রপ্তানির মাধ্যমে শত বিলিয়ন ডলারের বানিজ্য করে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে ইন্টারন্যাশনাল পীস রিসার্চ ইনিস্টিটিউট সারা বিশ্বব্যাপী অস্ত্র ব্যানিজ্যের এক ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে। বরাবরের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অস্ত্র উতপাদন ও রপ্তানি বানিজ্যে একক আধিপাত্য ধরে রেখেছে। বিগত দশ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র রপ্তানি ২৩% বৃদ্ধি পেয়েছে। আসলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আস্ত্র রপ্তানির ৪৩% যায় এশিয়া-ওশেনিয়া অঞ্চলে এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যায় ৩২%৷ এছাড়া বিশ্বের মোট ৯৪টি দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অস্ত্র কেনে৷ যুদ্ধ বিমান, হেলিকপ্টার গানশিপ, ট্যাংক ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র এবং রকেট বিক্রি করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র উতপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এদিকে রাশিয়া থেকে অস্ত্র কেনে ৫৬টির মতো দেশ৷ আসলে সারা ব
সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন ‘কংগ্রেসনাল রিসার্চ সার্ভিস’ (সিআরএস) ৩০ পাতার এক প্রতিবেদনে প্রকাশ করে যে, এই মুহূর্তে পাকিস্তানের অস্ত্র ভান্ডারে কমপক্ষে ১২০ থেকে ১৩০টি কৌশলগত পারমাণবিক ওয়ারহেড সমৃদ্ধ ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। তবে আশাঙ্খাজঙ্ক বিষয় হচ্ছে বর্তমানে পাকিস্তানের হাতে এর চেয়ে অনেক বেশি পারমাণবিক অস্র্শও থাকতে পারে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে এর প্রমানে প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ সব নথিপত্র পাওয়া যায়নি। আর সত্যি যদি পাকিস্তানের কাছে অজানা সংখ্যক পারমাণবিক অস্ত্র থেকে থাকে, তা হলে সেগুলো কতটা ক্ষমতাশালী এবং এগুলো কার বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে পারে সে বিষয়ে কিছু জানা সম্ভব হয় নি। তবে পাকিস্তানের অস্ত্র সম্ভারে থাকা পারমাণবিক অস্ত্রের বেশির ভাগই ভারতের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহর এবং সামরিক স্থাপনার দিকে তাক করা রয়েছে তা এক রকম নিশ্চিত। ভবিষ্যতে যে কোন ধরণের যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে বা ভারতের সামরিক আগ্রাসন কৌশলগত ভাবে প্রতিহত করতে পাকিস্তান তার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। যাতে যে কোনও মুহূর্তে ভারতের ওপর আঘাত হানা যায়। আবার পাকিস্তানের দিক থেকে ভবিষ্যতে পারমাণবিক হামলা
দক্ষিণ চীন সাগরের মালিকানা নিয়ে সমুদ্র উপকূলবর্তী দেশগুলোর মধ্যে সামরিক উত্তেজনা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে পারমানবিক যুদ্ধের ঝুকিসহ ভয়াবহ প্রচলিত যুদ্ধের সম্ভাবনার বিষয়টি বেশ প্রকট হয়ে উঠছে। এছাড়া বর্তমানে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে অধিকাংশ দেশগুলোর মধ্যে নিরবে নিজস্ব সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি ও যুদ্ধ প্রস্তুতির ভয়ঙ্কর প্রবনতা নিশ্চিতভাবেই ভবিষ্যতে যে কোন সময় ভয়াবহ সামরিক সঽঘর্ষের সম্ভাবনাকে আরও জোরালো করে তুলছে। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০১২ সালেই এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে তার সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধি ও জোরালো পর্যবেক্ষণ তৎপরতা শুরু করার বিষয়ে ঘোষণা দিয়েছিল। এরই ধারাবাহিকতায় এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বিভিন্ন দেশ যেমন দক্ষিণ কোরিয়া, তাওয়াইওয়ান, জাপান, ফিলিপাইনস, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডসহ সর্বপরি অস্ট্রেলিয়ার সাথে ঘনিষ্টভাবে সামরিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছে এবং অঽশীদারিত্বের ভিত্তিতে বিভিন্ন দেশগুলোতে নিজস্ব সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে উচ্চ প্রযুক্তির সামরিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহসহ দেশগুলোর সামরিক প্রযুক্তির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আ
জেড-১০ চীনের তৈরি নতুন প্রজন্মের অত্যাধুনিক এট্যাক হেলিকপ্টার। মুলত জেড-১০ এট্যাক হেলিকপ্টার রাশিয়ার কিমভ এট্যাক হেলিকপ্টার ডিজাইন ব্যুরো এর প্রযুক্তিগত সহায়তায় চীনের চেংদু এয়ারক্রাফট ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (সিএআইসি) উন্নয়ন ও উতপাদন করে যাচ্ছে। চীন ২০০৩ সালে জেড-১০ এট্যাক হেলিকপ্টারের প্রথম প্রটোটাইপ কপির সফল উড্ডয়ন সম্পন্ন করে এবং ২০০৯-১০ সালে পরীক্ষামুলকভাবে ৮টি জেড-১০ এট্যাক হেলিকপ্টার চীনের সেনাবাহীনির নিকট হস্তান্তর করা হয় এবং পরবর্তীতে ২০১২ সাল থেকে ব্যাপকভাবে চীনের সামরিক বাহিনীতে সার্ভিসে আসে। এখনো পর্যন্ত চীনের চেংদু কর্পোরেশন প্রায় ১০০টি জেড-১০ এট্যাক হেলিকপ্টার তৈরি করেছে। এছাড়া ২০১৫ সালে শেষের দিকে চীন ৩টি জেড-১০ এট্যাক হেলিকপ্টার উপহার স্বরুপ পাকিস্তানকে সরবরাহ করে। চীনের জেড-১০ এট্যাক হেলিকপ্টার প্রাথমিকভাবে এন্টি-ট্যাংক ওয়ারফার মিশনের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হলেও এটি সমানভাবে এয়ার টু এয়ার এট্যাক মিশন পরিচালনায় বেশ কার্যকরী। দুই আসন বিশিষ্ট জেড-১০ এট্যাক হেলিকপ্টারে অত্যন্ত শক্তিশালী দুটি ১৫৩১ হর্স পাওয়ারের ( Pratt & Whitney PT6C-67C) টার্বোশিফটস ইঞ্জিন ব্য
রাশিয়ার সংবাদ সংস্থা ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের ভাষ্যমতে রাশিয়া তার নতুন প্রজন্মের অত্যন্ত শক্তিশালী আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এস-৫০০ এর উন্নয়ন ও গবেষণায় ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে এবং অত্যাধুনিক এস-৫০০ উন্নয়ন এখন চুড়ান্ত পর্যায়ে। এছাড়া রাশিয়ার সামরিক বাহিনী ইতোমধ্যেই একাধিক এস-৫০০ সারফেস টু এয়ার মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেমের পরীক্ষামূলক মিসাইল ফায়ারিং সম্পন্ন করে এবং তারা চলতি বছরের শেষের দিকে সীমিত আকারে এস-৫০০ সার্ভিসে আনার বিষয়ে দ্বারুন আশাবাদী। এদিকে রাশিয়ার সেনাবাহিনী পর্যায়ক্রমে ৫ রেজিমেন্ট এস-৫০০ ডিফেন্স সিস্টেম সংযুক্ত করার বিষয়ে সরকার ও উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে ব্যাপক আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। মুলত রাশিয়া বর্তমানে প্রতিরক্ষা বাহিনীতে সার্ভিসে থাকা এস-৪০০ এর প্রযুক্তিগত সক্ষমতা ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আরো উন্নত প্রযুক্তি সমৃদ্ধ নতুন প্রজন্মের এস-৫০০ এডভান্স সারফেস টু এয়ার মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেমের সফল উন্নয়ন করে যাচ্ছে। এছাড়া এস-৫০০ কে পারমাণবিক ওয়ারহেড সমৃদ্ধ সুপারসনিক ও হাইপারসনিক গতির ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রকে কার্যকর ভাবে প্রতিহত করার জন্য বিশেষ ভাবে ডিজাই
সাম্প্রতিক সময়ে উত্তর কোরিয়ার কীম সরকার একাধিকবার দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান এবং সর্বোপরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুল ভূখণ্ডে পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার হুমকি মাধ্যমে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে ভয়াবহ রকমের অস্থিতিশীল পরিবেশ এবং সামরিক উত্তেজনা সৃষ্টি করে যাচ্ছে। অবশ্য আন্তর্জাতিক সামরিক ও প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক মতে, উত্তর কোরিয়া অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাদের নিজস্ব সামরিক সক্ষমতা জাহির করা এবং অত্র অঞ্চলে কৌশলগত অবস্থান ও নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার স্বার্থে পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মতো ঝুঁকিপূর্ণ ও স্পর্শকাতর বিবৃতি দিয়ে থাকতে পারে। আর এক্ষেত্রে সামরিক বিশেষজ্ঞরা উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র এবং পারমাণবিক অস্ত্র উন্নয়ন ও সক্ষমতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করলেও কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওবামা প্রশাসন ও পেন্টাগন পিয়ংইয়ং এর হুমকি এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে ভবিষ্যতে যে কোন যুদ্ধ হামলা মোকাবিলায় তাদের এশিয়া প্যাসিফিক এউএস নেভাল এন্ড এয়ার ফ্লীটকে সর্বোচ্চ সর্তক অবস্থায় মোতায়েন করে রেখেছে। মুলত আজকের প্রবন্ধে আমি উত্তর কোরিয়ার কীম সরকারের পাগলামী বা হুমক
According to the Russian defense news agencies, Russia has already examined and developed her indigenous high technology based strategical  short range hypersonic cruise missile 3M22 Zircon. The Russian defence scientists recorded its hypersonic speed 5.0-6.0 Mach. Although 3M22 Zircon cruise missile has designed of maximum range 250 miles, its hypersonic speed will make it extremely difficult to intercept under current missiles defense technology system around the world. 3M22 hypersonic cruise missiles may be equipped on Kirov class nuclear powered battle cruisers  and also be used onboard next-generation nuclear powered attack submarines. Actually it will be performed heavily as a anti ship and anti aircraft missiles defense system. On the other hand, Russia has a plan to insert the two giant battle cruisers with ten 3S-14 vertical launch systems and each 3S-14 launcher carries eight rounds. The addition of the 3S-14 will enable each ship to equip eighty cruise missiles onboard.
ভারতের সামরিক ও প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা ডিফেন্স রিচার্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (ডিআরডিও) চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে গভীর বঙ্গোপসাগরে সাবমেরিন ভিত্তিক আন্ডার-সি বেসড মধ্যম পাল্লার কে-৪ ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করতে যাচ্ছে। মুলত পারমাণবিক সাবমেরিন থেকে নিক্ষেপযোগ্য কে-৪ মধ্যম পাল্লার ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র মোট ২০০০ কিলোগ্রাম ওজনের ৪টি পারমাণবিক ওয়ারহেড বহন করে ৩৫০০ কিলোমিটার দূরত্বে যে কোন লক্ষবস্তুতে নিখুঁত ভাবে আঘাত করতে সক্ষম। মুলত ভারতের ডিআরডিও ইতোমধ্যেই অত্যন্ত গোপনে কে-৪ কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্রের ব্যাপক প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও পরীক্ষামূলক একাধিক উৎক্ষেপন সম্পন্ন করেছে। আসলে ইতিপূর্বে ডিআরডিও প্রাথমিক ভাবে কে-৪ মধ্যম পাল্লার ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সর্বোচ্চ ৩০০০ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত পরীক্ষা সম্পন্ন করে এবং এখন এর সক্ষমতা ও ব্যাপক প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ঘটিয়ে গভীর সমুদ্রে সর্বোচ্চ ৩৫০০ কিলোমিটার দূরত্বে নিদিষ্ট লক্ষবস্তুতে নিখুঁত ভাবে আঘাত হানতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন ডিআরডিও সামরিক বিশেষজ্ঞেরা। প্রকৃতপক্ষে ভারতের পারমাণবিক সাবমেরিন ভিত্তিক
শিশুর একটি সুন্দর জীবন গঠনে এবং বাস্তব জীবনের সাথে নিজেকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে প্রাথমিক শিক্ষাস্তর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর তাই একটি শিশুর ইতিবাচক আচারনিক পরিবর্তনে প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা এবং গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে বর্তমানে সারা দেশব্যাপী আমাদের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে বিশেষ করে শহর অঞ্চলের উন্নত কেজি একাডেমী, ইংরেজি এবং সেমি-ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে শিশুরা অকল্পনীয় মানসিক ভাবে চাপের শিকার হচ্ছে। সাধারণত শহরের অধিকাংশ এমনকি উপজেলা পর্যায়ে শিশুরা মানসম্মত বিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেলেও তাদের মা-বাবা বা অভিভাবকদের ইচ্ছা পুরণের কোন সীমা থাকে না। আর তাই এ সমস্ত অতি উৎসাহী মা-বাবারা তাদের শিশুদের একটি মানসম্মত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করানোর পাশাপাশি ভালো ফলাফলের আশায় দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাঙের ছাতার মতো গজে ওঠা কোচিং সেন্টারগুলোতে নিষ্পাপ শিশুদের এক রকম নিজেদের অজান্তেই মানসিক ভাবে জিম্মি করে ফেলছেন। আসলে একটি শিশুর কাছে পড়ালেখা যেখানে খুবই আনন্দের বিষয় হওয়ার কথা ছিল তা কিন্তু এখন বাস্তবে অধিকাংশ শিশুর ক্ষেত্রেই এক রকম মারাত
চীনের গণমাধ্যম এবং একাধিক সোস্যাল মিডিয়ার তথ্যমতে চীন সাম্প্রতিক সময়ে অত্যন্ত গোপনে ফ্লাংকার সিরিজের যুদ্ধবিমানের মডিফাইড এডভান্স স্টিলথ ভার্সন উন্নয়নে ব্যাপকভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবং ২০১৮ সাল থেকে স্টিলথ ভার্সন ফ্লাংকার সমপর্যায়ের এয়ার সুপিউরিটি যুদ্ধবিমান প্রোডাকশন লাইনে যেতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আর বাস্তবে সত্যিই যদি চীন স্টিলথ ভার্সন ফ্লাংকার উৎপাদন করতে সক্ষম হয় তাহলে এটা চীনের জন্য বড় ধরনের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি হিসেবে বিবেচনা করা যাবে। এছাড়া সাম্প্রতিক কালে রাশিয়ার থেকে ২৪টি অত্যাধুনিক এসইউ-৩৫ ফ্লাংকার-ই ক্রয়ের মাধ্যমে চীন তার নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালীকরনে এক ধাপ এগিয়ে গেল। তবে এক্ষেত্রে আমি কিছুটা ভিন্নধর্মী বিশ্লেষণমুমক লেখা উপস্থাপন করতে চেষ্টা করব। মুলত চীন এক দশক থেকে তাদের নিজস্ব স্টিলথ প্রযুক্তির জে-২০ নিয়ে ব্যাপক গবেষণা ও উন্নয়ন শুরু করে এবং এর দুই বছরের মধ্যে পরবর্তী আপগ্রেড ভার্সন জে-৩১ নিয়ে কাজ শুরু করে এবং বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে এ দুই ভার্সনের বেশ কিছু প্রটোটাইপ কপি তৈরি সহ একাধিক উড্ডয়ন সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। তব