ভারত
তার নিজস্ব জাতীয় নিরাপত্তা ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করার
স্বার্থে ব্যাপক প্ররিশ্রম করার পাশাপাশি বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে
যাচ্ছে। মুলত ভারতে বিমান বাহিনীতে ইতোমধ্যেই সর্বমোট ২০৮৬ টির মতো বিমান
সংযুক্ত করা হয়েছে। যার মধ্যে আনুমানিক ৭০০ টির মতো ফাইটার/ইন্টারসেপ্টর ও
৮০০ অধিক গ্রাউন্ড এট্যাক বা বোম্বারসহ আরো ৩৫০টি সামরিক পরিবহন বিমান
সক্রিয় আছে। এছাড়া ৬৪৬টি সামরিক পরিবহণ হেলিকপ্টার এবং ৩০টি কমব্যাট
হেলিকপ্টার ভারতের আকাশ রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
প্রকাশ থাকে যে, বর্তমানে ভারত বিশ্বের সর্বোচ্চ সঽখ্যক চতুর্থ প্রজন্মের ২৪২টি এসিইউ-৩০ ব্যবহার করে। এছাড়া আরও ৪০টি এডভান্স এসইউ-৩০ অর্ডার করা হয়েছে। আবার আগামী ২০২০ সালের মধ্যে সকল এসইউ-৩০ ফ্লীটকে আপগ্রেড করে সুপার সুখই এ রুপান্তর করার প্রক্রিয়া শুরু করতে বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দিয়েছে ভারত সরকার। রয়েছে ৬৯টি মিগ-২৯, ১১০টি মিগ-২৭, ৬০টি মিরেজ-২০০০, ২৬০টি মিগ-২১, ১৪০টির মতো জাগুয়ার। আবার ভারতের মোদি সরকার অতি সম্প্রতি ফ্রান্স ৩৬টি ৪++ জেনারেশনের ডেসাল্ট রেফেল সংগ্রহের বিষয়টি চুড়ান্ত করেছে পাশাপাশি নিজস্ব প্রযুক্তিতে তেজাস এলসিএ এর প্রডাকশন ব্যাপক ভাবে শুরু করা হয়েছে এবং আশা করা যায় পরবর্তী ২০১৮ সালের মধ্যে ১০০টি তেজাস এলসিএ এর নতুন ভার্সন বিমান বাহিনীতে অন্তভুক্ত করা হবে এবং পর্যায়ক্রমে সব মিগ-২১ কে অবসরে পাঠানো হবে এবং তার পরিবর্তে জেয়গা করে নিবে তেজাস এলসিএ।
অন্যদিকে ভারত তার দুইটি অত্যাধুনিক যুদ্ধ বিমানবাহী ক্যারিয়ারে রাশিয়ার ৪০টি মিগ-২৯কে অপারেট করতে যাচ্ছে ও পাশাপাশি পুরোনো সী হ্যারিয়ারকে অবসরে পাঠাবে। এছাড়া আরো একটি নতুন এয়ার ক্রাফট ক্যারিয়ার আগামী ৫ বছরের মধ্যে সার্ভিসে আসবে বলে আশা করা যায়। ভারত ভবিষ্যতে এতে ফ্রান্সের রাফায়েলের নেভাল ভার্সন সংযুক্ত করতে পারে। এদিকে ভারত রাশিয়ার সাথে যৌথভাবে স্টিলথ টেকনোলজির পঞ্চম প্রজন্মের পিএকে এফএ টি-৫০ প্রজেক্টে ইতোমধ্যেই ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে এবং পিএকে এফএ টি-৫০ এর প্রডাকশন লাইন ২০১৭ এর শেষের দিকে শুরু হওয়ার সমুহ সম্ভবনা রয়েছে এবং এ প্রজেক্ট থেকে ভারত পরবর্তী ১০ বছরে ১২০টি পিএকে এফএ টি-৫০ নিজ বিমান বহরে সংযুক্ত করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
আবার অন্যদিকে চীনের পিপলস লিবারেশন এয়ার ফোর্সের বিমান বহরে মোট ২৯৮০টি যুদ্ধ বিমান ও সামরিক বিমান থাকলেও ৪++ জেনারেশনের যুদ্ধ বিমান নিতান্তই কম। চীনের বিমান বহরে রাশিয়ার তৈরি এসএউ-৩০ রয়েছে ৭৩টি, এসইউ-২৭ ৭৫টি। এছাড়া রাশিয়ার লাইসেন্সে নিজস্ব উতপাদিত জে-১১ আছে ২০০টি, আপগ্রেডেড জে-১১বি ২৮ টি, জে-১৬ ২৪টি। চীনের নিজস্ব তৈরি জে-১০ ২৯০টি, ৭২৮টি জে-৭, ১৬০টি জে-৮। চীনের একমাত্র এয়ার ক্রাফট ক্যারিয়ার লিয়োনিং এ ব্যাবহার উপযোগী জে-১৫ রয়েছে২২ টি। এছাড়া সামরিক পরিবহণ বিমান ৭৮২টি, পরিবহণ হেলিকপ্টার ৮০২টি এবং এট্যাক হেলিকপ্টার ২০০টি।
এছাড়া চীন ভারতকে কৌশলগত ভাবে প্রতিহত করার জন্য চীন ভারতের সীমান্তের ওপারে অত্যন্ত গোপনে তিব্বতের উচ্চ ভূমিতে তাদের নিজস্ব সামরিক অবস্থান ও শক্তি বাড়াতে কাজ শুরু করেছে বলে মনে করা হচ্ছে। মুলত ভারত হিমালয়ের কোলে ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রজ মিসাইল এবং লাদাখে শতাধিক ট্যাঙ্ক মোতায়েনের প্রেক্ষিতে চিন বিষয়টিকে নিজ দেশের বিরুদ্ধে ভারতের এক রকম সরাসরি যুদ্ধ প্রস্তুতি বিবেচনা করে ইতোমধ্যেই গভীর অসন্তোষ প্রকাশ করে। আর ভারতকে সর্বোচ্চ হুঁশিয়ারি দেয়ার ঠিক কিছুদিনের ব্যবধানে চীন খুব সম্ভবত তিব্বতের ১৪০০০ ফিট উচ্চতায় দাওচেং ইয়াদিং বিমানবন্দরে স্টিলথ টেকনোলজি সমৃদ্ধ জে-২০ ফাইটার মোতায়েন করে। তবে অবশ্য চীন কি পরিমাণ জে-২০ বিব্বতে মোতায়েন করতে যাচ্ছে সে ব্যাপারে কোন তথ্যই প্রকাশ করেনি। কিন্তু বিশ্বের সর্বোচ্চ উচ্চতায় অবস্থিত দাওচেং ইয়াদিং বিমানবন্দরে টারম্যাকে ত্রিপল দিয়ে ঢাকা অবস্থায় দেখা গেছে জে-২০ কে।
আপাতত দৃষ্টিতে সংখ্যাগত বিচারে ভারত অপেক্ষা চীনের সামরিক বিমান বেশি থাকলেও চীন এখনো পর্যন্ত চতুর্থ প্রজন্মের বিমান সংগ্রহ ও ব্যবহারে কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে। যদিও মনে করা হয়, চীন তার নতুন প্রজন্মের স্টিলথ ফাইটার জে-২০ এর উতপাদন শুরু করেছে এবং স্বল্প পরিসরে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটিতে মোতায়েন করতে যাচ্ছে। তবে তা এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম নৌ বহরের মোকাবেলায় যথেষ্ট নয়। মুলত দক্ষিণ চীন সাগরকে কেন্দ্র করে উপকূলবর্তী অধিকাংশ রাষ্ট্রের সাথে সামরিক উত্তেজনা এখন ভয়াবহ পর্যায়ে চলে গেছে। এছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগতভাবে চীন ও উত্তর কোরিয়াকে মোকাবিলা করার জন্য এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে সামরিক শক্তি ও অবস্থান ব্যাপকভাবে জোরদার করছে। এমতাবস্থায় চীনকে তার বিমান বহরের বড় অংশ সমুদ্র উপকূল অঞ্চলে সার্বক্ষণিক মোতায়েন রাখতে হবে। তাই ভবিষ্যতে ভারতে বিরুদ্ধে যে কোন ধরণের যুদ্ধে চীন তার আকাশ শক্তির ৩০% এর বেশি ব্যবহার করার সুযোগ পাবে বলে মনে হয় না। তবে এটা ঠিক চীনের গ্রাউন্ড ফোর্সেস ক্যাপাবিলিটি যথেষ্ট শক্তিশালী এবং ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমন সক্ষমতা বেশ জটিল ও বিশাল আকারের। তবে যাই হোক কোশলগত বিবেচনায় এ মুহুর্তে ভারত চীন অপেক্ষা বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। বিশেষ করে দক্ষিণ চীন সাগর ইস্যুতে সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের সাথে গভীর সামরিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে চীনের সাথে রাশিয়ার গভীর সামরিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকলেও ভারত রাশিয়া থেকে যথেষ্ট পরিমানে সামরিক ও প্রযুক্তিগত সুবিধা লাভ করে যাচ্ছে যা বলার অপেক্ষা রাখে না।
সিরাজুর রহমান,
সহকারী শিক্ষক,
সিংড়া, নাটোর, বাংলাদেশ।
sherazbd@gmail.com
প্রকাশ থাকে যে, বর্তমানে ভারত বিশ্বের সর্বোচ্চ সঽখ্যক চতুর্থ প্রজন্মের ২৪২টি এসিইউ-৩০ ব্যবহার করে। এছাড়া আরও ৪০টি এডভান্স এসইউ-৩০ অর্ডার করা হয়েছে। আবার আগামী ২০২০ সালের মধ্যে সকল এসইউ-৩০ ফ্লীটকে আপগ্রেড করে সুপার সুখই এ রুপান্তর করার প্রক্রিয়া শুরু করতে বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দিয়েছে ভারত সরকার। রয়েছে ৬৯টি মিগ-২৯, ১১০টি মিগ-২৭, ৬০টি মিরেজ-২০০০, ২৬০টি মিগ-২১, ১৪০টির মতো জাগুয়ার। আবার ভারতের মোদি সরকার অতি সম্প্রতি ফ্রান্স ৩৬টি ৪++ জেনারেশনের ডেসাল্ট রেফেল সংগ্রহের বিষয়টি চুড়ান্ত করেছে পাশাপাশি নিজস্ব প্রযুক্তিতে তেজাস এলসিএ এর প্রডাকশন ব্যাপক ভাবে শুরু করা হয়েছে এবং আশা করা যায় পরবর্তী ২০১৮ সালের মধ্যে ১০০টি তেজাস এলসিএ এর নতুন ভার্সন বিমান বাহিনীতে অন্তভুক্ত করা হবে এবং পর্যায়ক্রমে সব মিগ-২১ কে অবসরে পাঠানো হবে এবং তার পরিবর্তে জেয়গা করে নিবে তেজাস এলসিএ।
অন্যদিকে ভারত তার দুইটি অত্যাধুনিক যুদ্ধ বিমানবাহী ক্যারিয়ারে রাশিয়ার ৪০টি মিগ-২৯কে অপারেট করতে যাচ্ছে ও পাশাপাশি পুরোনো সী হ্যারিয়ারকে অবসরে পাঠাবে। এছাড়া আরো একটি নতুন এয়ার ক্রাফট ক্যারিয়ার আগামী ৫ বছরের মধ্যে সার্ভিসে আসবে বলে আশা করা যায়। ভারত ভবিষ্যতে এতে ফ্রান্সের রাফায়েলের নেভাল ভার্সন সংযুক্ত করতে পারে। এদিকে ভারত রাশিয়ার সাথে যৌথভাবে স্টিলথ টেকনোলজির পঞ্চম প্রজন্মের পিএকে এফএ টি-৫০ প্রজেক্টে ইতোমধ্যেই ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে এবং পিএকে এফএ টি-৫০ এর প্রডাকশন লাইন ২০১৭ এর শেষের দিকে শুরু হওয়ার সমুহ সম্ভবনা রয়েছে এবং এ প্রজেক্ট থেকে ভারত পরবর্তী ১০ বছরে ১২০টি পিএকে এফএ টি-৫০ নিজ বিমান বহরে সংযুক্ত করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
আবার অন্যদিকে চীনের পিপলস লিবারেশন এয়ার ফোর্সের বিমান বহরে মোট ২৯৮০টি যুদ্ধ বিমান ও সামরিক বিমান থাকলেও ৪++ জেনারেশনের যুদ্ধ বিমান নিতান্তই কম। চীনের বিমান বহরে রাশিয়ার তৈরি এসএউ-৩০ রয়েছে ৭৩টি, এসইউ-২৭ ৭৫টি। এছাড়া রাশিয়ার লাইসেন্সে নিজস্ব উতপাদিত জে-১১ আছে ২০০টি, আপগ্রেডেড জে-১১বি ২৮ টি, জে-১৬ ২৪টি। চীনের নিজস্ব তৈরি জে-১০ ২৯০টি, ৭২৮টি জে-৭, ১৬০টি জে-৮। চীনের একমাত্র এয়ার ক্রাফট ক্যারিয়ার লিয়োনিং এ ব্যাবহার উপযোগী জে-১৫ রয়েছে২২ টি। এছাড়া সামরিক পরিবহণ বিমান ৭৮২টি, পরিবহণ হেলিকপ্টার ৮০২টি এবং এট্যাক হেলিকপ্টার ২০০টি।
এছাড়া চীন ভারতকে কৌশলগত ভাবে প্রতিহত করার জন্য চীন ভারতের সীমান্তের ওপারে অত্যন্ত গোপনে তিব্বতের উচ্চ ভূমিতে তাদের নিজস্ব সামরিক অবস্থান ও শক্তি বাড়াতে কাজ শুরু করেছে বলে মনে করা হচ্ছে। মুলত ভারত হিমালয়ের কোলে ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রজ মিসাইল এবং লাদাখে শতাধিক ট্যাঙ্ক মোতায়েনের প্রেক্ষিতে চিন বিষয়টিকে নিজ দেশের বিরুদ্ধে ভারতের এক রকম সরাসরি যুদ্ধ প্রস্তুতি বিবেচনা করে ইতোমধ্যেই গভীর অসন্তোষ প্রকাশ করে। আর ভারতকে সর্বোচ্চ হুঁশিয়ারি দেয়ার ঠিক কিছুদিনের ব্যবধানে চীন খুব সম্ভবত তিব্বতের ১৪০০০ ফিট উচ্চতায় দাওচেং ইয়াদিং বিমানবন্দরে স্টিলথ টেকনোলজি সমৃদ্ধ জে-২০ ফাইটার মোতায়েন করে। তবে অবশ্য চীন কি পরিমাণ জে-২০ বিব্বতে মোতায়েন করতে যাচ্ছে সে ব্যাপারে কোন তথ্যই প্রকাশ করেনি। কিন্তু বিশ্বের সর্বোচ্চ উচ্চতায় অবস্থিত দাওচেং ইয়াদিং বিমানবন্দরে টারম্যাকে ত্রিপল দিয়ে ঢাকা অবস্থায় দেখা গেছে জে-২০ কে।
আপাতত দৃষ্টিতে সংখ্যাগত বিচারে ভারত অপেক্ষা চীনের সামরিক বিমান বেশি থাকলেও চীন এখনো পর্যন্ত চতুর্থ প্রজন্মের বিমান সংগ্রহ ও ব্যবহারে কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে। যদিও মনে করা হয়, চীন তার নতুন প্রজন্মের স্টিলথ ফাইটার জে-২০ এর উতপাদন শুরু করেছে এবং স্বল্প পরিসরে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটিতে মোতায়েন করতে যাচ্ছে। তবে তা এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম নৌ বহরের মোকাবেলায় যথেষ্ট নয়। মুলত দক্ষিণ চীন সাগরকে কেন্দ্র করে উপকূলবর্তী অধিকাংশ রাষ্ট্রের সাথে সামরিক উত্তেজনা এখন ভয়াবহ পর্যায়ে চলে গেছে। এছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগতভাবে চীন ও উত্তর কোরিয়াকে মোকাবিলা করার জন্য এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে সামরিক শক্তি ও অবস্থান ব্যাপকভাবে জোরদার করছে। এমতাবস্থায় চীনকে তার বিমান বহরের বড় অংশ সমুদ্র উপকূল অঞ্চলে সার্বক্ষণিক মোতায়েন রাখতে হবে। তাই ভবিষ্যতে ভারতে বিরুদ্ধে যে কোন ধরণের যুদ্ধে চীন তার আকাশ শক্তির ৩০% এর বেশি ব্যবহার করার সুযোগ পাবে বলে মনে হয় না। তবে এটা ঠিক চীনের গ্রাউন্ড ফোর্সেস ক্যাপাবিলিটি যথেষ্ট শক্তিশালী এবং ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমন সক্ষমতা বেশ জটিল ও বিশাল আকারের। তবে যাই হোক কোশলগত বিবেচনায় এ মুহুর্তে ভারত চীন অপেক্ষা বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। বিশেষ করে দক্ষিণ চীন সাগর ইস্যুতে সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের সাথে গভীর সামরিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে চীনের সাথে রাশিয়ার গভীর সামরিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকলেও ভারত রাশিয়া থেকে যথেষ্ট পরিমানে সামরিক ও প্রযুক্তিগত সুবিধা লাভ করে যাচ্ছে যা বলার অপেক্ষা রাখে না।
সিরাজুর রহমান,
সহকারী শিক্ষক,
সিংড়া, নাটোর, বাংলাদেশ।
sherazbd@gmail.com
Comments
Post a Comment