মার্কিন কেন্দ্রীয় কমান্ড সেন্টারের প্রকাশিত এক তথ্যমতে, আফগানিস্তানে তালেবান বিরোধী লড়াইয়ের অংশ হিসেবে মার্কিন বোম্বার, কমব্যাট ড্রোন এবং ফাইটার জেটগুলো ২০১৯ সালের জানুয়রি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত আফগানিস্তানে রেকর্ড পরিমাণ ৭,৪২৩ টি হাই এক্সুসিভ বোম্বস আকাশ থেকে ফেলেছিল। অথচ এই বিমান হামলায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আফগানিস্তানের সাধারণ এবং নিরহ মানুষ মারাত্বকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ এবং হতাহত হয়। আর ২০০৯ সালে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আফগানিস্তানে তালেবান জঙ্গিগোষ্ঠি নির্মুলে এর লক্ষ সেনা মোতায়েন করে এবং এ পর্যন্ত এই যুদ্ধে জড়িয়ে প্রায় ৫০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি ব্যয় করে গেলেও সফলতা প্রাপ্তির হার খুবই নগন্যই বলা চলে। তাছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে ২৮শে জানুয়ারি ২০২০ এ কাবুলের দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দক্ষিণে গজনি প্রদেশের দেহ ইয়াক জেলায় একটি মার্কিন বোম্বার্ডিয়ার ই-১১এ বিমান ক্রাস করলে আফগান তালেবানরা তা গুলি করে বিধ্বস্ত করার দায় স্বীকার করেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ছাপানো পবিত্র কুরআন মাজীদ!
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ছাপানো পবিত্র কুরআন মাজীদ সৌদি আরবের মক্কার “The Holy Qur’an Museum” বা কুরআন মিউজিয়ামে সংরক্ষিত রয়েছে। এটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে “The World’s Largest Printed Qur’an” হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং এটি ইতোমধ্যেই গিনিজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এই বিশাল আকারের অমূল্য কুরআন মাজীদ খোলা অবস্থায় মাপ দাঁড়ায় ২.৩০ মিটার × ৩.২৮ মিটার × ০.৩১ মিটার এবং এর ওজন হতে পারে প্রায় ১.৫ টন (আনুমানিক)। আসলে এটি কোনো সাধারণভাবে ছাপানো পবিত্র কোরআনের কপি নয়, বরং এটি একটি নিখুঁত ও দৃষ্টিনন্দন করে ছাপানো পবিত্র কোরআনের একটি কপি। যেখানে আরবি ক্যালিগ্রাফি, অলংকরণ এবং পৃষ্ঠার বিন্যাস অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে করা হয়েছে। দুবাইভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘এমশাহেদ ইন্টারন্যাশনাল গ্রুপ’ (Mshahed International Group) এর নকশায় এটি তৈরি করা হয় এবং এর ছাপার কাজ সম্পন্ন হয় জার্মানিতে। ২০১২ সালের জুলাই মাসে (রমজান মাসে) সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরে প্রথমবারের মতো এই পবিত্র কুরআন মাজীদ উন্মোচন করা হয়। পরবর্তীতে এটিকে স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের জন্য সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় স্থানান্তর করা হয়। ২০১৫ সালে H...
Comments
Post a Comment