Posts

Showing posts from 2017
Image
In the wake of Arab spring and ongoing war situation in the Middle East and in the context of the geopolitical crisis, King-ruled state of Saudi Arabia unexpectedly signed trade and military agreements with the United States at the highest $ 380 billion. Including $ 110 billion worth of high-tech and lethal US military system supply agreements and it was  the highest defence export and supply agreement at the international level in a short time of the United Stats. According to the agreement, Saudi Arabia is believed to be getting the highest strategic priority of procurement or purchase of weapons and defence systems to $350 billion in the next 10 years. In fact, Saudi Arabia, one of the regional powerful states in the Middle East, has been spending billions of dollars in the military and defense sector for the last ten decades without any justification. The country actually imposes arms and ammunition worth 20-30 billion dollars or more per year, and the United States alone act
Image
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল ও সংঘাতময় পরিস্থিতির আরালে সৌদি আরব ও ইরান মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ান শিবিরে বিভক্ত হয়ে বিপদজনক ভাবে প্রভাব বিস্তার এবং একে অন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জরিয়ে পরার মতো জটিল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তাছারা মধ্যপ্রাচ্যের আরেক শক্তিশালী রাষ্ট্র ইসরাইলের সাথে সাম্প্রতিকতম কালে সৌদি আরবের গোপন সামরিক ও সহযোগিতামুলক সম্পর্ক মধ্যপ্রাচ্য তথা মুসলিম বিশ্বের ভবিষ্যত আরো সংঘাতময় ও বিপদজনক হয়ে উঠতে পারে। আবার উদীয়মান আঞ্চলিক সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশ ইরান ও তুরস্ক ইদানিং কালে নজিরবিহীন ভাবে মধ্যপ্রাচ্যের একাধিক স্পর্শকাতর রাজনৈতিক ইস্যুতে হস্তক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে, যা মধ্যপ্রাচের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরো জটিল করে তুলবে। তাছারা ইয়েমেনে সৌদি আগ্রাসনকে কেন্দ্র করে  ইরান ও সৌদি মত বিরোধ ও দ্বন্দ চরম আকার ধারণ করেছে এবং অদূর ভবিষ্যতে যুদ্ধে যে রুপ নিবে না তা স্পষ্ট করে বলা যাবে না। আসলে মধ্য়প্রাচ্যে চলমান বিরামহীন রাজনৈতিক সংকট ও অস্থিতিশীল যুদ্ধ পরিস্থিতির আড়ালে বিশ্বের দুই সুপার পাওয়ার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া তাদের প
Image
রাশিয়া সম্প্রতিকতম সময়ে তাদের সভিয়েত যুগের কৌশলগত এবং লং রেঞ্জ সুপারসনিক বোম্বার টুপোলেভ টিইউ-১৬০ এর নতুন প্রজন্মের অত্যাধুনিক টিইউ-১৬০এম২ ব্লাকজ্যাক সার্ভিসে আনতে যাচ্ছে। মুলত গত ১৬ই নভেম্বর ২০১৭ এ রাশিয়ান কাজানের এয়ারক্রাফট এন্টারপ্রাইজের হ্যাঙ্গার থেকে সুপারসনিক টিইউ-১৬০এম২ ব্লাকজ্যাক প্রটোটাইপ কপির ইমেজ জনসম্মুক্ষে প্রকাশ করেছে। রাশিয়ান প্রতিরক্ষা বিভাগ ও সংবাদ মাধ্যমের তথ্যমতে, ২০১৮ সালের শেষের দিকে নতুন প্রজন্মের টিইউ-১৬০এম২ ব্লাকজ্যাক এর প্রথম পরীক্ষামুলক উড্ডয়ন সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। তবে নতুন প্রজন্মের স্ট্যাটিজিক্যাল সুপারসনিক বোম্বার টিইউ-১৬০এম২ ব্লাকজ্যাক এর ম্যাসিভ প্রডাকশন লাইন ২০২১ সালে শুরুর কথা থাকলেও তা ২০২৫ আগে শুরু করা সম্ভব হবে কি না তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ থেকে যাচ্ছে। যেখানে চরম আর্থিক সংকট এবং বৈদেশিক বিনিয়োগকারীর অনীহা ও অর্থনৈতিক অংশীদ্বারিত্ব না থাকায় রাশিয়া ইতোমধ্যেই তাদের পূর্ব ঘোষিত স্টীলথ সুপার বোম্বার প্রজেক্ট পিএকে-ডিএ অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য স্থগিত করতে বা ২০২৫-২০৩০ সাল পর্যন্ত পিছিয়ে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। যাই হোক, রাশিয়ান টুপোলেভ এভিয়েশন কর্পোরে

ভারত ও চীনের সীমান্ত উত্তেজনা...

Image
ভারত ও চীনের মধ্যে সিকিম অঞ্চলে সীমান্ত অতিক্রমের মতো স্পর্শকাতর ইস্যুতে দেশ দুটি মাঝে চরম বিরোধ ও সামরিক উত্তেজনা বিরাজ করছে। বলে যেতে পারে ১৯৬২ এর ভয়াবহ যুদ্ধের পর উভয় পক্ষের মধ্যে কোন রকম সরাসরি সীমান্ত সংঘর্ষ না হলেও ভারত ও চীন একে অপরের বিরুদ্ধে কৌশলগতভাবে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং পাশ্ববর্তী দেশগুলোতে নিজের প্রভাব বিস্তারে ব্যাপকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তাছাড়া বর্তমানে দেশ দুটি সীমান্ত উত্তেজনাকে কেন্দ্র করে চরম পর্যায়ে একে অপরকে দোষারোপ করার পাশাপাশি অদূর ভবিষ্যতে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলায় সীমান্তে এক রকম নিরবেই ব্যাপক সামরিক প্রস্তুতি ও সমাবেশ করতে যাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে ভারত ও চীনের সীমান্ত উত্তেজনাকে কেন্দ্র করে যে যাই বলুক বা মনে করুক আপাতত ভারত ও চীনের মধ্যে স্বল্প পরিসরে বা ব্যাপক আকারের সরাসরি   সীমান্ত সংঘর্ষ এমনকি পূণাঙ্গ যুদ্ধের কোন সম্ভবনা আছে বলে আমার মনে হয় না। তাছাড়া উদীয়মান এশিয়ার দুই বৃহৎ অর্থনৈতিক ও সামরিক পরাশক্তি চীন ও ভারত এ মুহুর্তে বাস্তবিক অর্থে ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতি স্বীকার করে একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়ানোর মতো কোন শক

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সম্পদশালী ও দরিদ্র দেশের তালিকা।

Image
নিউইয়র্ক ভিত্তিক গ্লোবাল ফাইনান্স ম্যাগাজিন সাম্প্রতিক সময়ে ২০১৬ সালের বিশ্বের সবচেয়ে ধনী এবং গরীব দেশের তালিকা প্রনয়ন করেছে। তাদের তালিকা অনুসারে বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে সম্পদশালী দেশ মধ্যপ্রাচ্যের কাতার এবং সবচেয়ে দরিদ্র দেশ আফ্রিকা মহাদেশের মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র। আসলে গ্লোবাল ফাইনান্স ম্যাগাজিন ২০১৬ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল মনিটরিং ফান্ড (আইএমএফ) এর প্রকাশিত ‘ ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুক ’   ডাটা ব্যাংক ব্যবহার করে বিশ্বের ১৮৯ দেশের মাথাপিছু জিডিপি ও ক্রয় ক্ষমতার সমতার (পিপিপি) ভিত্তিতে তাদের প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে। গ্লোবাল ফাইনান্স ম্যাগাজিন ১৮৯ দেশের মধ্যে সবেচেয়ে ধনী ও সম্পদশালী দেশ হিসেবে ১ম স্থানে মধ্যপ্রাচ্যের কাতারকে নির্বাচন করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী কাতারের গড় মাথাপিছুয় আয় (পিপিপি) ১,২৯,৭২৬ মার্কিন ডলার দেখানো হয়েছে। আসলে কাতার ধনী দেশ হিসেবে বিশ্বের শীর্ষস্থান ধরে রাখতে পারলেও বিগত কয়েক বছর ধরে চলা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা ও আন্তজার্তিক বাজারে জ্বালানি তেলের অব্যাহত দরপতনে গত এক বছরে কাতারের মানুষের মাথাপিছু আয় ১৫ হাজার ডলার কমেছে। যদিও তা তালিকার দ্বিত

Stop conflict over Korean Peninsula....

The Korean peninsula were unfortunately divided into North and South Korea under a control line with a heavy conflict From 1954 -1957 and still now an affective belligerency situation is existing on this peninsula and North Korean Kim’s government is unfortunately roaring to hit ballistic missiles and nuclear arsenals over Japan, South Korea and the US naval and airbases of the Asia-pacific zone without any per-declaration. Actually, North Korean missile and nuclear development project is still now a very much complex and sensitive issues for the global community from last 20 years and North Korea has already finished successfully several nuclear tastes to show her nuclear capabilities in 2006, 2009, 2013, 2016 and they earnestly want to consent from the global community as a nuclear power state and now taking some active preparation to taste 6th nuclear experiment at any moment. All the more, kim’s government is unnecessarily spending billions of dollars to develop the
Image

ভারত পাকিস্তানের অস্ত্র প্রতিযোগিতা

বৃটিশ সম্রাজ্য থেকে স্বাধীনতা লাভের পরবর্তী ৬ দশকে ভারত ও পাকিস্তান তিনবার ভয়াবহ রকমের যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার পাশাপাশি এক রকম সারা বছরব্যাপী সীমান্ত সংঘর্ষে লিপ্ত রয়েছে। বিশেষ করে ২০১৬ সালের শেষের দিকে কাশ্মীরের উরীতে সেনা ক্যাম্পে সন্ত্রাসী ও জঙ্গী হামলাকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে অবিরাম সীমান্ত সংঘর্ষ চলছেই এবং সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় ভারত ও পাকিস্তান ব্যাপক সামরিক সমাবেশ ও এক রকম ব্যাপক নীরব যুদ্ধ প্রস্তুতি চলছে, যা নিশ্চিত ভাবে আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে শান্তি, সহবস্থান ও স্থিতিশীলতার চরম হুমকী হিসেবে দেখা দিয়েছে। তাছাড়া এক্ষেত্রে বৈশ্বিক সামরিক শক্তিধর দেশগুলোর ভূমিকা যথেষ্ট প্রশ্নবিদ্ধ। . এখানে প্রকাশ থাকে যে, ভারত ও পাকিস্থান প্রায় দুই দশক আগেই পারমানবিক প্রযুক্তি অর্জন করে। এছাড়া এ দুটি দেশ পারমানবিক অস্ত্র ও দূর পাল্লার ক্ষেপনাস্ত্র উন্নয়ন ও গবেষণায় ব্যাপক অর্থ ব্যয় করার পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড এবং বিভিন্ন পাল্লার স্ট্র্যাটিজিক্যাল ও ট্যাক্টিক্যাল মিসাইল সিস্টেম পরীক্ষা ও সর্বোচ্চ ভাবে মজুত করে যাচ্ছে, যা নিশ্চিত ভাবে ভবিষ্য