Posts

Showing posts from September, 2023
Image
  আবারো ‘ঋন’ সংকটের মুখে আমেরিকাঃ     আন্তর্জাতিক নিউজ এজেন্সি’র দেয়া তথ্যমতে, গত সোমবারের হিসেব অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মোট ঋন ও দেনার স্থিতির পরিমাণ অবিশ্বাস্যভাবে ৩৩ ট্রিলিয়ন ডলারের সীমাকে অতিক্রম করেছে। বিশ্বের এক নম্বর সামরিক সুপার পাওয়ার দেশ হওয়ার পাশাপাশি বিশ্বের শীর্ষ স্থানীয় ঋনগ্রস্থ দেশ হিসেবে নাম লিখিয়েছে আমেরিকা। এদিকে আমেরিকার কংগ্রেসে নতুন ঋন সীমা বিল এখনো পর্যন্ত অনুমোদন না হওয়ায় ২০১৯ সালের পর চলতি ৩০শে সেপ্টেম্বর শেষে আবারও সাটডাউনের মুখোমুখি হতে পারে বলে আশাঙ্খা প্রকাশ করেছেন দেশটির অর্থনীতিবিদেরা। আসলে আমেরিকা বর্তমানে একমাত্র এমন এক দেশ, যার কিনা জিডিপি'র আকার চলতি ২০২৩ সালের হিসেব অনুযায়ী ২৬.২৪ ট্রিলিয়ন ডলার হলেও মোট ঋন ও দেনার পরিমাণ কিনা এখন ৩৩ ট্রিলিয়ন ডলারের সীমাকে অতিক্রম করেছে। তার মানে মোট ঋনের আকার জিডিপির তুলনায় ১২৫.৭৬% বেশি। এদিকে অর্থনীতির ভাষায় একটি দেশের বৈদেশিক ঋন ও দেনার স্থিতির পরিমাণ মোট জিডিপির আকারের ২০% পর্যন্ত সীমাকে নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত ঋন সীমা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যদিও আমেরিকার প্রকৃত বৈদেশিক ঋন ও দেনার আকার অবশ্য ৭.৮ ট্রিলিয়

Today, September 16, is the centenary of the birth of the founder of Singapore, 'Lee Kuan:

Image
Today, September 16, is the 100th birth centenary of Singapore's revered founder, 'Lee Kuan'. He was born on this day, September 16, 1923, in Singapore. He worked tirelessly to transform Singapore from a poor fishing village to the ranks of the developed world. The three actually turned Singapore into a well-planned, modern city-state in the 20th century. On this centenary of his birth in the country, there are no exaggerated or public activities. But honorable Singaporeans cherished the ideals and love of the father of their nation and took the country to the top of the developed world.     On August 9, 1965, Singapore separated from the Malaysian Federation and gained independence as a poor and new country. In other words, Singapore was separated from the Malaysian Federation and made independent. Singapore began its journey as a very poor and chaotic country, but in the hands of a capable leader like Lee Kuan, Singapore began to turn around economically in a very s

আমেরিকার তৈরি ৯৬টি এ্যাপাচী এএইচ-৬৪ই এ্যাটাক হেলিকপ্টার ক্রয় করতে যাচ্ছে পোল্যান্ডঃ

Image
ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক আগ্রাসনের মুখে পোল্যান্ড এবার মার্কিন বোয়িং কর্পোরেশনের কাছ থেকে ৯৬টি হাইলি এডভান্স এ্যাপাচী এএইচ-৬৪ই সিরিজের এ্যাটাক হেলিকপ্টার ক্রয় করতে যাচ্ছে। এই ৯৬টি কমব্যাট হেলিকপ্টারের ক্রয়ের চুক্তি মূল্য হবে কিনা ১২ বিলিয়ন ডলার। অবশ্য এই ১২ বিলিয়ন ডলার চুক্তির মধ্যেই ট্রেনিং, লজিস্টিক সাপোর্ট, ওয়েপন্স প্যাকেজ, স্পেয়ার পার্টস এবং রিপিয়ার এন্ড মেইনটেন্সের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অন্তভূক্ত করা হয়েছে। মূলত গত ২১শে আগস্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস ডিফেন্স সিকিউরিটি কর্পোরেশন এজেন্সি ঘোষণা করে যে, মার্কিন বাইডেন প্রশাসন ও পেন্টাগন পোল্যান্ডের কাছে নতুন করে ৯৬টি ডেডিকেটেড হেলিকপ্টার রপ্তানির বিষয়ে সবুজ সংকেত দেয়।   গত ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময়ে পোল্যান্ডের সরকার এই হেলিকপ্টার ক্রয়ের জন্য মার্কিন প্রশাসনের কাছে বিশেষ প্রস্তাব পাঠিয়েছিল। আর সেই প্রস্তাবে সারা বিয়ে আমেরিকা এবার তার আইনগত বৈধতা দিতে যাচ্ছে। এদিকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ২০২০ সালে অর্ডারকৃত মোট ৬টি এএইচ-৬৪ই সিরিজের এ্যাপাচি হেভি কমব্যাট হেলিকপ্টার ম্যানুফ্যাকচারিং শুরু করেছে মার্কিন এভিয়েশন জায়ান্ট বোয়িং কর্পোরেশন। উ

ফরেক্স রিজার্ভ নিয়ে চাপে চাপে রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো:

Image
বর্তমানে স্বল্প আয়ের একটি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে বৈদেশিক দায় ও আমদানি ব্যয় পরিশোধের ক্ষেত্রে এখনো পর্যন্ত ডলারের বিপরীতে অন্য কোন দেশের শক্তিশালী মুদ্রা স্থান করে নিতে পারেনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের দেয়া তথ্যমতে, গত ৩১শে আগস্ট বাংলাদেশের নীট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কিছুটা হ্রাস পেয়ে ২৩.০৬ বিলিয়ন ডলার এসে ঠেকেছে। যেখানে চলতি ২০২৩ সালের ৩১শে জুলাই এর হিসেবে অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২৩.৩৪ বিলিয়ন ডলার। তাছাড়া চলতি সেপ্টেম্বর মাসের আগামী সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং হাউজের (আকু) ১.০২ বিলিয়ন ডলারের দেনা পরিশোধ করার পর হয়ত বাংলাদেশের নীট বা ব্যবহার যোগ্য ফরেক্স রিজার্ভ ২৩ বিলিয়ন ডলারে নিচে নেমে যেতে পারে। তবে এটা হচ্ছে একটি দেশের বৈদেশিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার ধারাবাহিক ও চলমান প্রক্রিয়া। যা নিয়ে অহেতুক বিতর্ক বা সমালোচনা করার কোন সুযোগ থাকে না। তবে বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনায় আমাদের আরো সতর্ক ও সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে চলমান ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা বা অস্থিরতার কারণে আজ সারা বিশ্বের অধিকাংশ স্বল্প আয়ের ও উন্নয়নশীল দেশের