বিশ্বব্যাপী সামরিক সংঘাত, যুদ্ধ, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় সারা বিশ্বজুড়ে অস্ত্র আমদানি ও ব্যাপক ব্যবহার ভয়াবহ আকারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে বিশ্বের সুপার পাওয়ার রাষ্ট্রগুলো বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে তাদের উতপাদিত মানবঘাতী মরণাস্ত্র সারা বিশ্বজুরে রপ্তানির মাধ্যমে শত বিলিয়ন ডলারের বানিজ্য করে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে ইন্টারন্যাশনাল পীস রিসার্চ ইনিস্টিটিউট সারা বিশ্বব্যাপী অস্ত্র ব্যানিজ্যের এক ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে। বরাবরের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অস্ত্র উতপাদন ও রপ্তানি বানিজ্যে একক আধিপাত্য ধরে রেখেছে। বিগত দশ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র রপ্তানি ২৩% বৃদ্ধি পেয়েছে। আসলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আস্ত্র রপ্তানির ৪৩% যায় এশিয়া-ওশেনিয়া অঞ্চলে এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যায় ৩২%৷ এছাড়া বিশ্বের মোট ৯৪টি দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অস্ত্র কেনে৷ যুদ্ধ বিমান, হেলিকপ্টার গানশিপ, ট্যাংক ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র এবং রকেট বিক্রি করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র উতপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এদিকে রাশিয়া থেকে অস্ত্র কেনে ৫৬টির মতো দেশ৷ আসলে সারা ব
Posts
Showing posts from July, 2016
- Get link
- X
- Other Apps
সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন ‘কংগ্রেসনাল রিসার্চ সার্ভিস’ (সিআরএস) ৩০ পাতার এক প্রতিবেদনে প্রকাশ করে যে, এই মুহূর্তে পাকিস্তানের অস্ত্র ভান্ডারে কমপক্ষে ১২০ থেকে ১৩০টি কৌশলগত পারমাণবিক ওয়ারহেড সমৃদ্ধ ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। তবে আশাঙ্খাজঙ্ক বিষয় হচ্ছে বর্তমানে পাকিস্তানের হাতে এর চেয়ে অনেক বেশি পারমাণবিক অস্র্শও থাকতে পারে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে এর প্রমানে প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ সব নথিপত্র পাওয়া যায়নি। আর সত্যি যদি পাকিস্তানের কাছে অজানা সংখ্যক পারমাণবিক অস্ত্র থেকে থাকে, তা হলে সেগুলো কতটা ক্ষমতাশালী এবং এগুলো কার বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে পারে সে বিষয়ে কিছু জানা সম্ভব হয় নি। তবে পাকিস্তানের অস্ত্র সম্ভারে থাকা পারমাণবিক অস্ত্রের বেশির ভাগই ভারতের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহর এবং সামরিক স্থাপনার দিকে তাক করা রয়েছে তা এক রকম নিশ্চিত। ভবিষ্যতে যে কোন ধরণের যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে বা ভারতের সামরিক আগ্রাসন কৌশলগত ভাবে প্রতিহত করতে পাকিস্তান তার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। যাতে যে কোনও মুহূর্তে ভারতের ওপর আঘাত হানা যায়। আবার পাকিস্তানের দিক থেকে ভবিষ্যতে পারমাণবিক হামলা
- Get link
- X
- Other Apps
দক্ষিণ চীন সাগরের মালিকানা নিয়ে সমুদ্র উপকূলবর্তী দেশগুলোর মধ্যে সামরিক উত্তেজনা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে পারমানবিক যুদ্ধের ঝুকিসহ ভয়াবহ প্রচলিত যুদ্ধের সম্ভাবনার বিষয়টি বেশ প্রকট হয়ে উঠছে। এছাড়া বর্তমানে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে অধিকাংশ দেশগুলোর মধ্যে নিরবে নিজস্ব সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি ও যুদ্ধ প্রস্তুতির ভয়ঙ্কর প্রবনতা নিশ্চিতভাবেই ভবিষ্যতে যে কোন সময় ভয়াবহ সামরিক সঽঘর্ষের সম্ভাবনাকে আরও জোরালো করে তুলছে। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০১২ সালেই এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে তার সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধি ও জোরালো পর্যবেক্ষণ তৎপরতা শুরু করার বিষয়ে ঘোষণা দিয়েছিল। এরই ধারাবাহিকতায় এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বিভিন্ন দেশ যেমন দক্ষিণ কোরিয়া, তাওয়াইওয়ান, জাপান, ফিলিপাইনস, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডসহ সর্বপরি অস্ট্রেলিয়ার সাথে ঘনিষ্টভাবে সামরিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছে এবং অঽশীদারিত্বের ভিত্তিতে বিভিন্ন দেশগুলোতে নিজস্ব সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে উচ্চ প্রযুক্তির সামরিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহসহ দেশগুলোর সামরিক প্রযুক্তির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আ