Posts

Showing posts from March, 2016
সাম্প্রতিক সময়ে উত্তর কোরিয়ার কীম সরকার একাধিকবার দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান এবং সর্বোপরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুল ভূখণ্ডে পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার হুমকি মাধ্যমে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে ভয়াবহ রকমের অস্থিতিশীল পরিবেশ এবং সামরিক উত্তেজনা সৃষ্টি করে যাচ্ছে। অবশ্য আন্তর্জাতিক সামরিক ও প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক মতে, উত্তর কোরিয়া অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাদের নিজস্ব সামরিক সক্ষমতা জাহির করা এবং অত্র অঞ্চলে কৌশলগত অবস্থান ও নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার স্বার্থে পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মতো ঝুঁকিপূর্ণ ও স্পর্শকাতর বিবৃতি দিয়ে থাকতে পারে। আর এক্ষেত্রে সামরিক বিশেষজ্ঞরা উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র এবং পারমাণবিক অস্ত্র উন্নয়ন ও সক্ষমতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করলেও কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওবামা প্রশাসন ও পেন্টাগন পিয়ংইয়ং এর হুমকি এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে ভবিষ্যতে যে কোন যুদ্ধ হামলা মোকাবিলায় তাদের এশিয়া প্যাসিফিক এউএস নেভাল এন্ড এয়ার ফ্লীটকে সর্বোচ্চ সর্তক অবস্থায় মোতায়েন করে রেখেছে। মুলত আজকের প্রবন্ধে আমি উত্তর কোরিয়ার কীম সরকারের পাগলামী বা হুমক
According to the Russian defense news agencies, Russia has already examined and developed her indigenous high technology based strategical  short range hypersonic cruise missile 3M22 Zircon. The Russian defence scientists recorded its hypersonic speed 5.0-6.0 Mach. Although 3M22 Zircon cruise missile has designed of maximum range 250 miles, its hypersonic speed will make it extremely difficult to intercept under current missiles defense technology system around the world. 3M22 hypersonic cruise missiles may be equipped on Kirov class nuclear powered battle cruisers  and also be used onboard next-generation nuclear powered attack submarines. Actually it will be performed heavily as a anti ship and anti aircraft missiles defense system. On the other hand, Russia has a plan to insert the two giant battle cruisers with ten 3S-14 vertical launch systems and each 3S-14 launcher carries eight rounds. The addition of the 3S-14 will enable each ship to equip eighty cruise missiles onboard.
ভারতের সামরিক ও প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা ডিফেন্স রিচার্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (ডিআরডিও) চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে গভীর বঙ্গোপসাগরে সাবমেরিন ভিত্তিক আন্ডার-সি বেসড মধ্যম পাল্লার কে-৪ ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করতে যাচ্ছে। মুলত পারমাণবিক সাবমেরিন থেকে নিক্ষেপযোগ্য কে-৪ মধ্যম পাল্লার ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র মোট ২০০০ কিলোগ্রাম ওজনের ৪টি পারমাণবিক ওয়ারহেড বহন করে ৩৫০০ কিলোমিটার দূরত্বে যে কোন লক্ষবস্তুতে নিখুঁত ভাবে আঘাত করতে সক্ষম। মুলত ভারতের ডিআরডিও ইতোমধ্যেই অত্যন্ত গোপনে কে-৪ কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্রের ব্যাপক প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও পরীক্ষামূলক একাধিক উৎক্ষেপন সম্পন্ন করেছে। আসলে ইতিপূর্বে ডিআরডিও প্রাথমিক ভাবে কে-৪ মধ্যম পাল্লার ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সর্বোচ্চ ৩০০০ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত পরীক্ষা সম্পন্ন করে এবং এখন এর সক্ষমতা ও ব্যাপক প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ঘটিয়ে গভীর সমুদ্রে সর্বোচ্চ ৩৫০০ কিলোমিটার দূরত্বে নিদিষ্ট লক্ষবস্তুতে নিখুঁত ভাবে আঘাত হানতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন ডিআরডিও সামরিক বিশেষজ্ঞেরা। প্রকৃতপক্ষে ভারতের পারমাণবিক সাবমেরিন ভিত্তিক