Posts

Global military expenditures are growing at an alarming rate!

Image
  At present, due to the Ukraine-Russia war crisis, most countries in the world are going to be increasing their military and defense expenditures at an alarming rate. According to the data provided by several military research institutes and think tanks, due to the global war crisis and conflict situation, most countries around the world are going to spend approximately $2.56 trillion or more to strengthen the military and defense sectors in 2024. Due to the Ukraine war, countries around the world spent about $2.443 trillion on the military and defense sectors in 2023.     The USA, the world’s number one military superpower, has set a new record by allocating approximately 36.27% of the total global military expenditure budget. The US administration has already allocated about $916 billion for the current fiscal year 2024–25. However, for the previous fiscal year 2023, a military budget of $886 billion was allocated. In April 2024, the US Senate approved an additional $95 billion to s

একটি সুন্দর ও নিষ্পাপ জীবনের দূঃখজনক সমাপ্তি!

একটি সুন্দর ও নিষ্পাপ জীবনের দুঃখজনক সমাপ্তি!       আমার প্রিয় পিতা মোঃ মনসুর রহমান ছিলেন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের একজন সম্মানিত সিনিয়র সহকারী শিক্ষক। তিন গত ২০০৪ সালে পেশা জীবন থেকে অবসরে চলে যান। তার অবসর জনিত কারণে সরকারের তরফে এককালীন পেনশন, গ্রাচিউটি এবং প্রভিডেন্ট ফান্ড বাবদ প্রায় ৫ লক্ষ থেকে আনুমানিক ৬ লক্ষ টাকা পান। তাছাড়া ২০০৪ কিংবা ২০০৫ সালের দিকে আমাদের গ্রামীণ অঞ্চলে নিম্ন মধ্যবৃত্ত পরিবারের জন্য এই পরিমাণ অর্থ কিন্তু মোটেও কোন কম ছিল না। আর সেই সময় থেকেই তিনি নিয়মিত সরকারের নির্ধারিত ভাতা পেতেন।         তবে হতাশাজনক হলেও সত্য যে, তিনি তার জীবনের শেষ সম্বল হিসেবে প্রাপ্ত অর্থটুকু সুচিন্তিতভাবে রক্ষা করতে পারেননি কিংবা নিজের প্রয়োজনে ব্যয় করতে পারেনি। তিনি ভালো মনে করে নিজ পরিবারের কিছু সদস্যদের স্বাবলম্বী বা সফল করে গড়ে তোলার জন্য শতভাগ অর্থ নিজে এবং তাদের সাথে নিয়ে ধান চাষের প্রজেক্ট শুরু করেন।         গ্রামে বসবাস করলেও তার এই কাজে পূর্বের কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই প্রতি বছর ক্ষতি হলেও লাভের আশায় ব্যাংক থেকে গচ্ছিত অর্থ তুলে বার বার বিনিয়োগ করত

নতুন করে মহাকাশ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বিশ্বের সুপার পাওয়ার দেশগুলো!

Image
  সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে স্পেস ওয়ারের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বিশ্বের সুপার পাওয়ার দেশগুলো। আর এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে আমেরিকা, রাশিয়া এবং চীনের মতো দেশ নিজেদের স্পেস ফোর্স গঠন অনেক আগেই শুরু করে দিয়েছে। আর এই নতুন অস্ত্র প্রতিযোগিতায় একদিকে আমেরিকা এবং অপর দিকে রাশিয়া ও চীন যৌথভাবে নিজেদের স্পেস ফোর্স গঠন করে একে একে নতুন প্রযুক্তির অজানা সংখ্যক মিলিটারি স্যাটেলাইট ও স্পর্শকাতর কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ অবজেক্ট গোপনে পৃথিবীর অরবিটে বা আউটার স্পেসে প্রেরণ করে যাচ্ছে।     গত ২০২২ সালে থেকে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর এসব প্রভাবশালী দেশ মহাকাশে বা আউটার স্পেসে সামরিক স্যাটেলাইট বা অস্ত্র প্রেরণের নিষেধাজ্ঞার আন্তর্জাতিক চুক্তি ও আইন অমান্য করেই নিজেদের মতো করে মহাকাশে কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। আর এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে রেড জায়ান্ট চীন অত্যন্ত গোপনে গত ২০২৩ সাল থেকে জুন ২০২৪ পর্যন্ত অজানা মোট ৬টি স্পেস অবজেক্ট মহাকাশে পাঠিয়েছে বলে অভিযোগ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। চীনের এহেন গোপন কার্যকলাপের উপর ব্যাপক মাত্রায় নজরদারি অব্যাহত রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্

মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্লাকহোল হচ্ছে টিওএন-৬১৮ আল্ট্রা সুপার ম্যাসিভ ব্লাকহোল!

Image
      মহাবিশ্বের সবচেয়ে রহস্যময় এবং এবং অত্যন্ত ধ্বংসাত্মক একটি অবজেক্ট হচ্ছে ব্লাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর। আর সব থেকে ছোট আকারের একটি ব্লাকহোলের ভর হতে পারে কিনা আমাদের সোলার সিস্টেমের একমাত্র নক্ষত্র সূর্য অপেক্ষা প্রায় ৩.৮ গুণ বেশি। তবে বিজ্ঞানীরা এবার মহাবিশ্বে বিশাল আকার ও ভরের আল্ট্রা সুপার ম্যাসিভ ব্লাকহোলের সন্ধান পেয়েছেন। তারা এর নাম দিয়েছেন টিওএন-৬১৮। যদিও এই সুবিশাল মহাবিশ্বে এর অপেক্ষা হয়ত আরো শক্তিশালী কিংবা ধ্বংসাত্মক ব্লাকহোল থাকতে পারে। বিজ্ঞানীরা হাবল টেলিস্কোপের ডাটা বিশ্লেষণ করে দেখেছেন যে, এই ব্লাকহোলটি আমাদের পৃথিবী থেকে ১৮.২ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে ক্যানেস ভেনাটিসি এবং কোমা বেরেনিসেস নক্ষত্রপুঞ্জের সীমানার কাছে অবস্থিত। এর আনুমানিক ভর সূর্য অপেক্ষা ৪০.৭ বিলিয়ন গুণ বেশি। যদিও অবশ্য এর আকার বা ব্যাস আমাদের সূর্য অপেক্ষা আনুমানিক ৩০-৪০ গুণ বেশি হতে পারে। বিজ্ঞানীদের ধারণা এটি খুব সম্ভবত একাধিক বিশাল আকারের ব্লাকহোল একত্রে মিলিত হয়ে এক আল্ট্রা সুপার জায়ান্ট ব্লাকহোলে পরিণত হয়েছে। তাছাড়া এটি প্রতিনিয়ত অবিশ্বাস্যভাবে বিপুল পরিমাণ মহাজাগতিক অবজেক্ট গিলে ফেলছে। আর এর ফলে সৃষ্ট অ

অদূর ভবিষ্যতে মহাকাশে নিজস্ব প্রযুক্তির স্পেস স্টেশন স্থাপন করতে যাচ্ছে রাশিয়া!

Image
  গত ২রা জুলাই মঙ্গলবার রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থা ‘রসকসমস’ জানিয়েছে যে, রাশিয়া আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে মহাকাশে আবারো নিজস্ব প্রযুক্তির স্পেস স্টেশন স্থাপন করবে। যার আওতায় রাশিয়া প্রাথমিকভাবে আগামী ২০২৩০ সালের মধ্যেই উচ্চ প্রযুক্তির স্পেস স্টেশনের ৪টি মডিউল কোর তৈরি করে পর্যায়ক্রমে পৃথিবীর লো আর্থ অরবিটে প্রেরণ করবে। যা নিয়ে দেশটি ইতোমধ্যেই একটি দীর্ঘমেয়াদি রোডম্যাপ প্রকাশ করেছে।         রাশিয়া আসলে ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে রাশিয়ার সাথে পশ্চিমা বিশ্বের সম্পর্ক একেবারেই তলানিতে এসে ঠেকেছে। যার ফলে রাশিয়া গত ২০২২ সালেই ঘোষণা দিয়েছিল যে, ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (আইএসএস) এর সার্ভিস লাইফ টাইম শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই চলতি ২০২৪ সালে এ প্রজেক্ট থেকে বেড়িয়ে যাবে তারা। যদিও অবশ্য পরবর্তী সময়ে আগামী ২০২৮ সাল পর্যন্ত এই প্রজেক্টে থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে রাশিয়া। আর ভবিষ্যতে রাশিয়া পরিকল্পনা মাফিক চীনের মতো নিজেদের নতুন প্রজন্মের স্পেস স্টেশন মহাকাশে পর্যায়ক্রমে মহাকাশে স্থাপন করবে।         বর্তমানে আমেরিকা ও রাশিয়াসহ পৃথিবীর মোট ৩২টি দেশ একত্রে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (আইএসএস) পরিচালনা ও নিয়ন্ত

এক যুগান্তকারী আবিষ্কার হতে যাচ্ছে চীন তৈরি ক্ষুদ্র নিউক্লিয়ার এনার্জির ব্যাটারি!

Image
  বর্তমানে ক্ষুদ্র আকারের মোবাইল ডিজিটাল ডিভাইসে এনার্জি সাপ্লাইয়ের জন্য ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ধরনের স্বল্প সক্ষমতার রিচার্জেবল ব্যাটারি। বর্তমানে লিথিয়াম আয়ন এবং লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারির ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ্য করা গেলেও এর কিন্তু বেশকিছু সীমাবদ্ধতা রয়ে গেছে। আর এই সমস্যা সমাধানে লো পাওয়ার সাপ্লাই ব্যাটারির জগতে এবার এক নতুন বিপ্লব আনতে যাচ্ছে রেড জায়ান্ট চীন। চলতি ২০২৪ সালের শুরুর দিকে চীনের একটি উদীয়মান স্টার্ট-আপ ‘বেটা ভোল্ট’ কোম্পানি পরীক্ষামূলকভাবে এক অতি ক্ষুদ্র আকারের বিভি-১০০ নিউক্লিয়ার এনার্জির ব্যাটারি ডিজাইন ও তৈরি করে সারা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।     প্রতিষ্ঠানটির দেয়া তথ্যমতে, তাদের তৈরি নতুন প্রজন্মের এই (প্রোটোটাইপ) নিউক্লিয়ার সেলের ব্যাটারি এখনো পর্যন্ত গবেষণা ও উন্নয়নের একেবারে প্রাথমিক স্তরে রয়েছে। তবে এটি অদূর ভবিষ্যতে ডিজিটাল ডিভাইসে স্বল্পমাত্রায় নিরবচ্ছিন্ন এনার্জি সাপ্লাইয়ের এক আদর্শ ব্যবস্থা হয়ে উঠতে পারে এটি। এই জাতীয় স্বল্প সক্ষমতার ও হালকা ওজনের ব্যাটারি সিস্টেম অতি ক্ষুদ্র আকারের ডিজিটাল ডিভাইসে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত পাওয়ার সাপ্লাই করতে পারে। প্রতিষ্ঠানটির প্

মহান বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গ্যালিলেই এর কঠোর সাধনা ও আবিষ্কার!

Image
সপ্তদশ শতাব্দীতে ১৬০৮ সালে নেদারল্যান্ডসের এক চশমা নির্মাতা ‘লিপেরশাইম’ নামক ওলন্দাজ নাগরিক প্রথম কোন হস্তনির্মিত টেলিস্কোপ বা দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিষ্কার করেন। তার আবিষ্কৃত এই টেলিস্কোপের কার্য ক্ষমতা ছিল একেবারেই সীমিত পর্যায়ের। এটি দ্বারা পৃথিবী থেকে দূরবর্তী গ্রহ উপগ্রহ অনেকটাই ক্ষুদ্র আকারের ও অস্পষ্ট হলেও কিন্তু পর্যবেক্ষণ করার উপযোগী ছিল। আর এই টেলিস্কোপের অনেক সীমাবদ্ধতা থাকলেও লিপেরশাইম এর প্রথম আবিষ্কৃত টেলিস্কোপটি কিন্তু মহাকাশ গবেষণায় এক নতুন যুগের সূচনা করে। আর সমকালীন যুগে নতুন এই টেলিস্কোপ আবিষ্কারের খবর যখন পৃথিবীর বিখ্যাত ইতালীয় মহাকাশ বিজ্ঞানী ও গণিতবিদ গ্যালিলিও গ্যালিলেই জানতে পারেন, তখন তিনি এই জাতীয় আরো শক্তিশালী টেলিস্কোপ বা দূরবীক্ষণ যন্ত্র তৈরির চিন্তা করেন। আর ঠিক ১০ মাসের কঠোর সাধনা ও চেষ্টার পর ১৬০৯ সালে গ্যালিলিও বৈজ্ঞানিক যুক্তি প্রয়োগ করে নিজেই তৈরি করেন এক শক্তিশালী টেলিস্কোপ বা দূরবীক্ষণ যন্ত্র। তিনি তার নতুন আবিষ্কৃত টেলিস্কোপকে জ্যোতির্বিদ্যায় বা মহাকাশ গবেষণায় অত্যন্ত সফল ও কার্যকরভাবে ব্যবহার করেন। তার উদ্ভাবিত এই টেলিস্কোপটি লিপেরশাইম এর তৈরি টেলিস্